Tunisha Sharma Mother : ‘ওরে তোর মিষ্টি মুখটা…’, তুনিশার নিথর দেহ দেখে জ্ঞান হারালেন মা – tunisha sharma mother fainted after seeing daughter dead body

0
44

[ad_1]

২৪ ডিসেম্বর শ্যুটিং সেটে আত্মঘাতী হন দাস্তান ই কবুল খ্যাত অভিনেত্রী তুনিশা শর্মা। মাত্র ২০ বছর বয়সেই থমকে যায় অভিনেত্রীর কেরিয়ার। অধুরাই রয়ে গেল তুনিশার সাজানো স্বপ্নগুলি। বছর কুড়ির ইয়ং ট্যালেন্টকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ বিনোদন জগৎ। তুনিশার প্রেমিক সিজানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। অন্যদিকে সিজানের চরিত্র নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন তুনিশার বান্ধবী রায়া লিবাব। একাধিক নারী সঙ্গ আর শারীরিক মিলনের পরেই প্রতারণা করার অভিযোগ করেছেন সিজানের বিরুদ্ধে। তুনিশার রহস্যমৃত্যু নিয়ে যখন চর্চা তুঙ্গে সেই মুহূর্তে সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল অভিনেত্রীর মায়ের ছবি। মেয়ের মৃতদেহ দেখে সজ্ঞা হারালেন তুনিশার মা। মঙ্গলবার তাঁর শেষকৃত্যের আয়োজন করা হয়েছে। বিদেশ থেকে এসে পৌঁছেছেন তুনিশার মাসি। এর মাঝেই বারবার জ্ঞান হারিয়ে পেলছেন অভিনেত্রীর মা।

পোস্ট মর্টেমের পর তুনিশার দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বাড়ির সদস্যদের সঙ্গে হাসপাতালে তুনিশার দেহ দেখতে গিয়েছিলেন তাঁর মা। মেয়ের সেই নিথর দেহ দেখে হাসপাতালেই সংজ্ঞা হারান তুনিশার মা। অজ্ঞান অবস্থাতেই হাসপাতাল থেকে বের করে নিয়ে আসা হয় তাঁকে।

সেই মুহূর্তের ভিডিয়ো ধরা পড়েছে পাপারাৎজিদের ক্যামেরায়। সকলে ধরে কী ভাবে তুনিশার মাকে গাড়িতে তুলছে সেই চিত্রই ধরা পড়েছে সাংবাদিকদের ক্যামেরায়। তুনিশার মায়ের এই করণ পরিস্থিতি দেখে চোখে জল সেখানে উপস্থিত সকলের।

সিজানের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন তুনিশার মা। সিজানের জন্যই মেয়েকে হারিয়েছেন বলে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন অভিনেত্রীর মা। সিজানের যথাযথ শাস্তির দাবি করেন তিনি। আগামি ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে রাখা হবে দাস্তান ই কবুল খ্যাত অভিনেতা ও তুনিশার প্রেমিক সিজান মহম্মদ খানকে।

একাধিক সূত্র মারফৎ জানা যাচ্ছে, তুনিশার বান্ধবী রায়া জানিয়েছেন, সিজান একসঙ্গে একাধিক সম্পর্কে ছিলেন বলে অভিযোগ করেন। শুধু তাই নয়, সকলের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কেও ছিলেন তুনিশার প্রেমিক। প্রয়াত অভিনেত্রীর বান্ধবীর সংযোজন, ‘তুনিশার সঙ্গে এটাই করেছিলেন সিজান।

ও যখন সিজানের বিষয় সব সত্যি জানতে পারে তখনই সমস্যা শুরু হয়। একাধিক মহিলার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক তৈরির বিষয় সিজানের মুখোমুখি হন তুনিশা। এরপরেই সিজান তুনিশার সঙ্গে সম্পর্ক থেকে বেড়িয়ে আসে। এই জন্যই অকালে তুনিশার জীবনটা শেষ হয়ে গেল।’

রায়া আরও বলেন, “যতদূর মনে হয় তুনিশা অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। আবার নাও হতে পারে। তবে কিছুদিন আগে ও সম্ভবত প্রেগন্যান্ট ছিলেন। ওষুধের মাধ্যমে সন্তান নষ্ট করেন তুনিশা। যদিও আমি একশো শতাংশ নিশ্চিত নই। তবে আমি তুনিশার চোখে মুখে চিন্তার ভাঁজ দেখেছিলাম। সিজানকে পাগলের মতো ভালোবাসত। আর আমার মনে হয় এমন কিছু ঘটেছিল যেটা ওঁর কাছে লড়াই করা খুব কঠিন হয়ে উঠেছিল। “

[ad_2]

Source link

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here