[ad_1]
নব্যার পডকাস্টে এসে শ্বেতা আর জয়া টাকার সঙ্গে তাঁদের সম্পর্কটা ঠিক কেমন সেই বিষয় কোনও রাখঢাক না রেখেই কথা বলেন। এই মর্মে কথা বলতে গিয়ে শ্বেতা প্রথমেই তাঁর মাকে দোষারোপ করেন। কারণ ছোটবেলা থেকে জয়া তাঁকে টাকা-পয়সা সংক্রান্ত কোনও শিক্ষা দেননি। তাই কী ভাবে এই বিষয়টি ম্যানেজ করতে হয় সেই সম্বন্ধে কোনও ধারণাটাই তৈরি হয়নি।
সঙ্গে এটাও জানান যে স্কুলে পড়ার সময় থেকেই অভিষেকের থেকে টাকা নিতেন নিতেন শ্বেতা। সেই রেশ অবশ্য কলেজ জীবনেও ছিল। সব মিলিয়ে টাকা পয়সার সঙ্গে সম্পর্কটা মোটেই ভালো ছিল না অমিতাভ-জয়া বচ্চনের মেয়ে শ্বেতা বচ্চনের।
ব্যবসায়ী স্বামী নিখিল নন্দার সঙ্গে বিয়ের পর দিল্লিতে শিফট হয়ে যান শ্বেতা। সেই সময়ই কিন্ডারগার্টেন স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। মেয়ের শোয়ে এসে শ্বেতা পুরনো দিনের স্মৃতিচারণা করে বলেন, “যখন আমি স্কুল পড়ি তখন থেকেই অভিষেকের কাছ থেকে টাকা নিতাম। খাবার কেনার জন্যই সেই টাকাটা নিতাম। যখন বোর্ডিম স্কুলে পড়তাম তখন খাবার কেনার প্রয়োজন হত।
আর আমি তো কোনওদিন টাকা পয়সা কী ভাবে ম্যানেজ করতে হয় সেটাই শিখিনি। বিয়ের পর দিল্লি চলে আসি। সেখানের একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে চাকরি শুরু করি। সেটাই আমার জীবনের প্রথম চাকরি। মাত্র ৩০০০ টাকা মাইনে পেয়েছিলাম। আর সেটা আমি ব্যাঙ্কে রেখে দিয়ছিলাম। ”
আজকের দিনে শ্বেতার নিজস্ব ব্যবসা রয়েছে। কিন্তু, ব্যবসার সমস্ত কাজ, নিত্যদিনের এক্সেল শিট মেইনটেন করার মতো যাবতীয় কাজ সামলান শ্বেতার মেয়ে নব্যা নভেলি নন্দা। মেয়ের শোয়ে এসে শ্বেতা বলেন, “আমি আমার ব্যবসার কোনও কাজই সামলাই না। তবে এখন বিষয়টা বুঝতে শিখেছি। আমি কখনই চাই না মেয়ে আমার মতো হোক।
আমি খুব খুশি যে নব্যা আর আগাস্থা দুজনেরই অর্থনীতির জ্ঞান যথেষ্ট ভালো। সংসারের নিত্যদিনের হিসাব সামলায় নব্যা। সেগুলি এক্সেল শিটে নথিবদ্ধ করা থাকে। সেগুলি দেখে আমি তো… “
[ad_2]
Source link