[ad_1]
Sania Mirza Shoaib Mailk Alleged Divorce : ললিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আয়েশা ওমরের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে শোয়েব মালিকের। এই কারণেই নাকি সানিয়া মির্জার সঙ্গে ডিভোর্স হয় ক্রিকেটারের! যদিও এবার শোনা যাচ্ছে, এই ডিভোর্সের নেপথ্যে শাহরুখ খানের এক নায়িকা রয়েছেন।
হাইলাইটস
- পাক অভিনেত্রী আয়েশা ওমরের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে জনপ্রিয় ক্রিকেট তারকা শোয়েব মালিকের।
- সেই কারণেই নাকি শোয়েবের সঙ্গে বিয়ে ভাঙতে চেয়েছিলেন ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা।
- তবে পাকিস্তানি মিডিয়ায় একাংশের দাবি, এই বিচ্ছেদের কাহিনিতে আরও এক চরিত্র রয়েছে।
গত এক বছর ধরেই মাহিরা এবং শোয়েবের সম্পর্ক নিয়ে কাটাছেঁড়া চলছে পাকিস্তানে। আসলে লকডাউন চলাকালীন আলাদা আলাদা শহরে আটকে গিয়েছিলেন শোয়েব এবং সানিয়া। সেই সময় মাঝেমধ্যেই ইনস্টাগ্রাম লাইভ সেশনে আসতেন পাক ক্রিকেটার। একদিন Mahira Khan -এর সঙ্গেও নেটপাড়ায় উঁকি দিয়েছিলেন তিনি। ওই সময় পাকিস্তানের তৎকালীন পরিস্থিতি এবং Coronavirus -এর বিষয়ে কথা বলছিলেন দুই স্টার। কথায় কথায় মাহিরার সঙ্গে ফ্লার্ট করতে দেখা যায় শোয়েবকে।
আসলে সেই সময় নেট কানেকশনে কিছু সমস্যা হয়েছিল। মাহিরা বলেছিলেন, “আমরা তো বুড়ো হয়েছি। তাই প্রযুক্তির সঙ্গে পাল্লা দিতে কষ্ট হয়।” শোয়েব ওই কথা শোনার পর বলেছিলেন, “আমি বুড়ো হতে পারি। মাহিরার মোটেই বয়স হয়নি।” এই কথোপকথনের মাঝে মাহিরা আচমকা শোয়েবকে প্রশ্ন করেন, “আচ্ছা সানিয়া বউদি দেখছেন না আমাদের?” শোয়েবের উত্তর, “সে জানি না… তবে ও আমার বউদি নয়।” হাসতে হাসতে মাহিরা বলেছিলেন, “উনি গোটা পাকিস্তানের বউদি।”
এরপরেই শোয়েব মাহিরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, “আচ্ছা আপনি নিজের প্রেমিকের সম্পর্কে গুগল করেন?” Mahira -র উত্তর ছিল, “আমরা তো আর সানিয়া মির্জার মতো তারকাকে ডেট করি না!” ওই কথা শুনে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়েছিলেন শোয়েব। এই হাসিঠাট্টা দেখে ভ্রূ কুঁচকে গিয়েছিল অনেকের। সানিয়া কিন্তু ওইদিন Instagram Live Video -তে কমেন্ট করেছিলেন। তাঁর মন্তব্য ছিল, “আমি সবই দেখছি। সবই শুনছি।”
প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে সানিয়া মির্জা এবং শোয়েব মালিকের বিয়ে হয়েছিল। ২০১৮ সালে তাঁদের পুত্রসন্তান ইজান মির্জা মালিকের জন্ম হয়। বর্তমানে দু’জনের ডিভোর্স পাকা হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করছেন দুই তারকার বন্ধুবান্ধবরা।
Eisamay News App: আশপাশের তাজা ও গুরুত্বপূর্ণ খবর বাংলায় পড়তে ডাউনলোড করুন এই সময় অ্যাপ
[ad_2]
Source link