[ad_1]
দেশি গার্লের বিদেশি দেহরক্ষীর ছবি ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছে সোশাল মিডিয়ায়। ছবি দেখে তো মাথা ঘুরে যাওয়ার উপক্রম নেটবাসীদের। হলিউডের তাবড় অভিনেতা রায়ান রেলন্ডসের মুখের সঙ্গে কোনও পার্থক্য নেই প্রিয়াঙ্কার দেহরক্ষীর। এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক হলিউড স্টার রায়ান রেলন্ডস মতো হুবুহু দেখতে দেশি গার্লের বডিগার্ডের আসল পরিচয়টা কী।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বডিগার্ডের নাম Kfir Goldin। তিনি ইজরায়েলের বাসিন্দা। অভিনেত্রীর দেহরক্ষী ছাড়াও তাঁর আরও একটি পরিচয় রয়েছে। সেফ ফর ইউ লিমিটেডের কর্ণধার প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার দেহরক্ষী Kfir Goldin।
এছাড়াও বিভিন্ন রকমের মার্শল আর্টের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। চার বছর মিলিটারি স্কুলে ট্রেনিং নিয়েছেন প্রিয়াঙ্কার দেহরক্ষী। সূত্রের খবর, ইজরায়েলের সেনাবাহিনীতেও কাজ করেছেন দেশি গার্লের দেহরক্ষী।
Kfir Goldin-এর সঙ্গে জোনাস পরিবারের ভীষণ ভালো সম্পর্ক। এটাই তাঁর প্রথম ভারত সফর এমনটা মোটেই নয়। এর আগে গায়ক নিক জোনসের সঙ্গেও ভারতে এসেছেন Kfir Goldin। জোনাস দম্পত্তির দেহরক্ষীর সোশাল মিডিয়ায় বেশ ভালো ফ্যান ফলোয়ার্সও রয়েছে। সূত্রের দাবি, বেশ কয়েকবার ভারতে এলেও কখনও সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হননি বা লাইম লাইটে আসার চেষ্টা করেননি।
নিজের কাজের প্রতিই ফোকাস রেখেছেন Kfir Goldin। সোশাল মিডিয়াতেও কখনও নিজের কাজ সংক্রান্ত কোনও ছবি বা ভিডিয়োও আপলোড করতে দেখা যায় না প্রিয়াঙ্কার দেহরক্ষীকে।
লক্ষ্নৌতে আসার আগে গাড়িতে বসে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছিলেন দেশি গার্ল প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তিনি বলেন, “এই মুহূর্তে আমি লক্ষ্নৌতে আছি। UNICEF-এর কাজ পরিদর্শনের জন্য সেখানে যাচ্ছি। আমি ছোটবেলায় লক্ষ্নৌর একটি স্কুলে পড়াশোনা করেছি।
ওখানে আমার বেশ কিছু বন্ধুবান্ধব রয়েছে। সেই জন্য আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে উত্তরপ্রদেশের মহিলা আর শিশুদের জন্য পরিস্থিতি আগের তুলনায় কতটা ভালো হয়েছে।
উন্নত প্রযুক্তির যুগে সেখানকার মানুষরা আদৌ কোনও সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন কিনা সেটা আমি জানতে চাই। গোটা ভারত জুড়ে তো লিঙ্গ বৈষম্য রয়েছে। যার ফলে মহিলারা সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত হয়।”
[ad_2]
Source link