[ad_1]
Cactuss Bengali Band Singer Pota : কিছুদিন আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমারে শো করেছে ক্যাকটাস। আসর জমিয়ে দিয়েছিল বাংলা ব্যান্ড। এর মধ্যেই কি হল যে পটা দল ছাড়তে উদ্যত হলেন? আদৌ ক্যাকটাস ছাড়ছেন তিনি? সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন এই সময় ডিজিটাল-কে…
হাইলাইটস
- সোশাল মিডিয়ায় ধুন্ধুমার! আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ক্যাকটাস।
- রবিবার রাতে ব্যান্ডের অন্যতম গায়ক পটা ফেসবুকে লেখেন, “ওরকম ব্যান্ড যেখানে অন্ত্যেষ্টি থাকে, সেখানে আমি প্রশ্রয় দিই না… জয়গুরু।”
- এরপরেই শুরু হয় তুলকালাম। তারপর?
তাঁর সংযোজন, “কিছু বিষয় নিয়ে একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। এই মুহূর্তে সবটা সর্টেড। আমি ক্যাকটাসে একসময় অনেক গান গেয়েছি। পরে দল ছেড়েছিলাম। এসো বন্ধু করছিলাম। তখন Cactuss -এ কোনওরকম গান হচ্ছিল না। সিধুদাই আমাকে বলে আবার ক্যাকটাসে যোগ দিতে। তখন এসো বন্ধু টিম ক্যাকটাসের পাশে দাঁড়ায়। এখন এই টিমটাই কাজ করছি। অক্লান্ত পরিশ্রম করে এই ব্যান্ডকে আবার দাঁড় করানো হয়েছে। তবে মাঝেমধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়।”
পটার দাবি, কিছু বিষয় নিয়ে তাঁর এবং ব্যান্ডমেটসদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। কিছু কথা বলা সম্ভব হয়নি। ফলে তা অভিমান হয়ে জমছিল। আর সেই কারণেই রবিবার রাতে বিস্ফোরণ ঘটে। এবারে প্রশ্ন, ঠিক কেন অভিমানী হয়েছিলেন সংগীত শিল্পী? পটা জানিয়েছেন, একটি ছবি নিয়েই বিতর্ক শুরু হয়েছিল। তাঁর কথায়, “ছোট ছোট ইস্যু কখন বড় হয়ে ওঠে বোঝা যায় না। আমাদের ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছিল। একটা শো ছিল। সেখানে সকলের ছবি তোলা হয়েছে। সবাই পোস্ট করছে ছবি। অথচ আমি যখন ছবি চাইছি, আমাকে দেওয়া হচ্ছে না।”
তাঁর সংযোজন, “অনেকবার ছবিগুলো চেয়েছিলাম। পাইনি। এতে খুব অভিমান হয়েছিল। মনে হয়েছিল, তাহলে কি আমার দাম নেই? আমি কি এতটাই গুরুত্বহীন? এই প্রশ্নই বারবার মনে উঁকি দিচ্ছিল। তাই রবিবার রাতে ওই পোস্ট করে ফেলি। তবে ব্যান্ডের সকলের সঙ্গে কথা হয়েছে। ভুল বোঝাবুঝি মিটেছে। আমি খুশি যে আমার দলের সতীর্থরা আমার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি মিটিয়েছেন।”
সিধু কি যোগাযোগ করেছিলেন? পটার উত্তর, “বাকিরা ফোন করেছে। সিধুদা SMS করেছিল।” এদিকে বিষয়টি নিয়ে Sidhu -র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “যে রাতে পোস্ট দিয়েছে, সেই সকাল সকাল তা ডিলিট করে দিয়েছে। এ নিয়ে আমি আর কী-ই বা বলব? নো কমেন্টস।”
Eisamay News App: আশপাশের তাজা ও গুরুত্বপূর্ণ খবর বাংলায় পড়তে ডাউনলোড করুন এই সময় অ্যাপ
[ad_2]
Source link