[ad_1]
হিন্দি টেলিভিশনের জনপ্রিয় ধারাবাহিক Mere Angne Mein খ্যাত অভিনেত্রী চারু অভযোগ করেন, রাজীব তাঁকে অভিনয় ছেড়ে দিতে বলেছিলেন। স্ত্রীর উপর বিশ্বাস করতে পারতেন না রাজীব।
সেই জন্য অনেক সময় শ্যুটিং চলার মাঝেই ফোন করতেন। এমনকি কোস্টারদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করতেন। স্বাভাবিকভাবে কর্মজগতে একটা খারাপ প্রভাব পড়ত। এইভাবে কাজ করা সম্ভব হতো না চারুর পক্ষে।
চারুর সংযোজন, “রাজীব আমাকে বলেছিল টিভি শো ছেড়ে দিয়ে আমি যাতে নিজের vlog তৈরি করি। আমি চোখের আড়াল হলেই রাজীব সন্দেহ করত। বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করত না আমাকে। সন্দেহ চরম পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল।
আমার সোশাল মিডিয়ায় ব্লক করে দিয়েছে। আমি সত্যিই এই ধরণের পসেসিভনেস কী জিনিস বুঝতে পারিনা।” বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ননদ সুস্মিতার সঙ্গে কথা বলেছেন কিনা জানতে চাওয়া হয় চারুর কাছে।
উত্তরে বলেন, ” এই প্রসঙ্গে কারও সঙ্গে কোনও আলোচনাই করতে চাই না। রাজীব প্রায়ই কাউকে কিছু না জানিয়ে ভ্যানিস হয়ে যেত। বাড়ির কারও কাছে উত্তর ছিল না রাজীব কোথায় গিয়ছে।
তবে দ্বিতীয়বার যখন বিবাহিত জীবনকে আরও একটা সুযোগ দিয়েছিলাম তাতে পরিবারের সকলে খুব খুশি হয়েছিলেন। ফের সেই একই ঘটনার পুরনাবৃতি। উলটে আমাকেই ড্রামাবাজ, মানসিকভাবে অসুস্থ বলে কটাক্ষ করেছিল। “
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সামনে বিবাহবিচ্ছেদ প্রসঙ্গে মিসেস সেনের সংযোজন, “বিবাহিত জীবনকে আরও এতটা সুযোগ দেওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল।
যত দিন যাচ্ছে সম্পর্কের তিক্ততা আরও বাড়ছে। জিনিয়ার জন্য এটা মোটেই ভালো পরিবেশ নয়। আমার মনে হয় এখন ওর বয়স ৪৫। আর শোধরানোর সময় নেই। মেয়ের কথা ভেবে বিয়েটাকে রক্ষা করতে আরও একটা সুযোগ দিয়েছিলান রাজীবকে। কিন্তু, কোনও লাভ হল না।”
[ad_2]
Source link