এই মুহূর্তে বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা আশিস বিদ্যার্থীর বিয়ে নিয়ে একপ্রকার তোলপাড় বিনোদনজগৎ। ২৫ মে রূপালি বড়ুয়ার সঙ্গে মালাবদলের দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় আগুনের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। বরবেশে আশিসকে দেখে একেবারে তাজ্জব বনে যায় নেটপাড়া। লোকমুখে শুধু একটাই কথা, ৬০ বছর বয়সে দ্বিতীয়বার বিয়ে করলেন আশিষ। ৫০ বছর বয়সী অসমীয়া কন্যা রূপালির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছেন আশিষ। বিয়ের একদিনের মধ্যেই যখন আশিসের বয়সকে বারবার ‘হাইলাইট’ করা হচ্ছে সেই সময় ব্যক্তিগতজীবন নিয়ে মুখ খুললেন নিউলি ম্যারেড আশিস বিদ্যার্থী। হাসিমুখে জানালেন, ‘আমি ৬০ নই, আমার বয়স ৫৭। আর রূপালির ৫০।’
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো বার্তা পোস্ট করে এত বয়সে পৌঁছে বিয়ের কারণ বাতলালেন আশিস। তাঁর মতে, প্রত্যেকের জীবনেই একটা সঙ্গী দরকার। প্রতিটি মানুষের জীবনদর্শন সম্পূর্ণ আলাদা। রূপালির সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে। কোনও রকম লিভ-ইন সম্পর্কে থাকতে রাজি ছিলেন না আশিস। তাই বয়স ৬০ ছুঁই ছুঁই হলেও বিয়ে করেই সঙ্গিনী হিসাবে পেতে চেয়েছিলেন রূপালিকে।
আসলে একবিংশ শতাব্দীতে পৌঁছেও বহু মানুষ আজও বেশি বয়সের বিয়েকে যেন মন থেকে মেনে নিতে পারেন না। আর তা যদি সেলিব্রিটি হয় তাহলে তো কথাই নেই। চর্চা একেবারে জমে ক্ষীর। ঠিক সেই রকমটাই ঘটেছে আশিস-রূপালির বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসার পর। নিন্দুকেরা তো আশিষ বিদ্যার্থীর বিয়ে নিয়ে একেবারে ছিছিক্কার শুরু করে দিয়েছেন।
বেশি বয়সে বিয়ে করার সেই ছুঁৎমার্গকে দূরে সরিয়ে রূপালির সঙ্গে সুখের ঘর বেঁধেছেন আশিস বিদ্যার্থী। বিয়ের পর আশিসের জন্য শুভকামনা করেছেন প্রথম স্ত্রী রাজশী বড়ুয়া। ২২ বছর আগে বাংলার কিংবদন্তি অভিনেত্রী শকুন্তলা বড়ুয়ার মেয়ে পিলু ওরফে রাজশীকে বিয়ে করেন আশিস।
দীর্ঘ দু’ দশক একসঙ্গে পথ চলার পর আলাদা হয়েছেন তারকা দম্পতি। বছর দুয়েক আগেই সেপারেশনের পথে হাঁটেন তাঁরা। এরপর আইনিভাবে বিচ্ছেদ হয় রাজশী এবং আশিসের। গত এক বছর ধরে ফ্যাশন ডিজাইনার রূপালী বড়ুয়ার সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে ২৫ মে চার হাত এক করে জীবনের আরও একটি নতুন অধ্যায়ের শুভ সূচনা করলেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো বার্তা পোস্ট করে এত বয়সে পৌঁছে বিয়ের কারণ বাতলালেন আশিস। তাঁর মতে, প্রত্যেকের জীবনেই একটা সঙ্গী দরকার। প্রতিটি মানুষের জীবনদর্শন সম্পূর্ণ আলাদা। রূপালির সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে। কোনও রকম লিভ-ইন সম্পর্কে থাকতে রাজি ছিলেন না আশিস। তাই বয়স ৬০ ছুঁই ছুঁই হলেও বিয়ে করেই সঙ্গিনী হিসাবে পেতে চেয়েছিলেন রূপালিকে।
আসলে একবিংশ শতাব্দীতে পৌঁছেও বহু মানুষ আজও বেশি বয়সের বিয়েকে যেন মন থেকে মেনে নিতে পারেন না। আর তা যদি সেলিব্রিটি হয় তাহলে তো কথাই নেই। চর্চা একেবারে জমে ক্ষীর। ঠিক সেই রকমটাই ঘটেছে আশিস-রূপালির বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসার পর। নিন্দুকেরা তো আশিষ বিদ্যার্থীর বিয়ে নিয়ে একেবারে ছিছিক্কার শুরু করে দিয়েছেন।
বেশি বয়সে বিয়ে করার সেই ছুঁৎমার্গকে দূরে সরিয়ে রূপালির সঙ্গে সুখের ঘর বেঁধেছেন আশিস বিদ্যার্থী। বিয়ের পর আশিসের জন্য শুভকামনা করেছেন প্রথম স্ত্রী রাজশী বড়ুয়া। ২২ বছর আগে বাংলার কিংবদন্তি অভিনেত্রী শকুন্তলা বড়ুয়ার মেয়ে পিলু ওরফে রাজশীকে বিয়ে করেন আশিস।
দীর্ঘ দু’ দশক একসঙ্গে পথ চলার পর আলাদা হয়েছেন তারকা দম্পতি। বছর দুয়েক আগেই সেপারেশনের পথে হাঁটেন তাঁরা। এরপর আইনিভাবে বিচ্ছেদ হয় রাজশী এবং আশিসের। গত এক বছর ধরে ফ্যাশন ডিজাইনার রূপালী বড়ুয়ার সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন অভিনেতা। অবশেষে ২৫ মে চার হাত এক করে জীবনের আরও একটি নতুন অধ্যায়ের শুভ সূচনা করলেন।
একাধিক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, কমপক্ষে ৮২ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে আশিসের। ছবির পিছু ২৫ লাখ থেকে এক কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন তিনি। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়া ভ্লগিংয়ের মাধ্যমেও মোটা টাকা ইনকাম করেন বলিউডের এই বর্ষীয়ান সেলেব।