Aindrila Sharma Health Update : ঐন্দ্রিলার অবস্থার হঠাৎ অবনতি, জ্বর-সংক্রমণ বাড়ায় চিন্তায় চিকিৎসকরা – aindrila sharma health condition deteriorates on 11 november as per hospital report

0
16

[ad_1]

সংক্রমণ কমছিল, ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছিলেন অভিনেত্রী Aindrila Sharma। কিন্তু, ফের একবার তাঁর শারীরিক অবস্থার সামান্য অবনতি হয়েছে। জানা গিয়েছে, ফের জ্বর এসেছে ঐন্দ্রিলার। একইসঙ্গে বেড়েছে সংক্রমণও। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এখনও হাসপাতালেই রয়েছেন ঐন্দ্রিলা। তাঁর শারীরিক অবস্থার সামান্য অবনতি হয়েছে। .

ঠিক কী জানা যাচ্ছে?
বর্তমানে হাওড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে অভিনেত্রী। সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল সূত্রে খবর,”ঐন্দ্রিলার জ্বর এসেছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) মেডিক্যাল বোর্ড অ্যান্টিবায়োটিক কোর্স বদল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিছু টেস্ট করা হয়েছে নতুন করে। রিপোর্টের অপেক্ষা করা হচ্ছে। ভেন্টিলেশনের প্রেসার সেভাবে বাড়ানো হয়নি। তবে সংক্রমণের জন্যই জ্বর এসেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে । জ্বরটা কোনওভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। তা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে চিকিৎসকদের জন্য।” আগের থেকে ঐন্দ্রিলার শারীরিক অবস্থার সামান্য অবনতি হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তাঁর শারীরিক অবস্থা এখনও সংকটজনক।

Aindrila Sharma News Today : কমেছে সংক্রমণ, ঐন্দ্রিলার ভেন্টিলেশন সাপোর্ট সরানো নিয়ে শীঘ্র‌ই বড় সিদ্ধান্ত
উল্লেখ্য, গত ১ নভেম্বর মস্তিষ্কে স্ট্রোক হয়েছিল অভিনেত্রীর। গত দশ দিন ধরে তিনি লড়াই করে যাচ্ছেন। বর্তমানে Ventilator CPAP Mode -এ রাখা হয়েছে তাঁকে। এই সময় ডিজিটাল-কে ঐন্দ্রিলার মা শিখা শর্মা বলেছিলেন,”১০ মিনিটের মধ্যে সেই মেয়েটার কী হয়ে গেল! আমাকে বলেছিল, ‘মা ডানহাত নাড়াতে পারছি না’… তারপর বাঁ-হাত… কী হয়ে গেল” খবর পেয়ে ঐন্দ্রিলার বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিলেন সব্যসাচী। তিনিই ঐন্দ্রিলাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

Aindrila Sharma Health Update: কমল সংক্রমণ, ব্রেন স্ট্রোকের ৮ দিন পর কেমন আছেন ঐন্দ্রিলা শর্মা? রইল হেলথ আপডেট
এদিকে ঐন্দ্রিলার হেলথ আপডেট দিয়ে সব্যসাচী ৭ নভেম্বর ফেসবুকে লিখেছিলেন, “হাসপাতালে ছয় দিন পূর্ণ হলো আজ, ঐন্দ্রিলার এখনও পুরোপুরি জ্ঞান ফেরেনি। তবে ভেন্টিলেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছে, শ্বাসক্রিয়া আগের থেকে অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে, রক্তচাপও মোটামুটি স্বাভাবিক। জ্বর কমেছে। ওর মা যতক্ষণ থাকে, নিজের হাতে ওর ফিজিওথেরাপি করায়, যত্ন নেয়। বাবা আর দিদি ডাক্তারদের সাথে আলোচনা করে। সৌরভ আর দিব্য রোজ রাতে আমার সাথে হাসপাতালে থাকতে আসে। আর আমি দিনে তিনবার করে গল্প করি ঐন্দ্রিলার সাথে। গলা চিনতে পারে, হার্টরেট ১৩০-১৪০ পৌঁছে যায়, দরদর করে ঘাম হয়, হাত মুচড়িয়ে আমার হাত ধরার চেষ্টা করে। প্রথম প্রথম ভয় পেতাম, এখন বুঝি ওটাই ফিরিয়ে আনার এক্সটার্নাল স্টিমুলি।” তিনি আরও লেখেন, “”‘ভালো আছে’ বলতে আমার ভয় লাগে, কিন্তু ঐন্দ্রিলা আছে। প্রচন্ডভাবে আছে। আমার সামনে শুয়ে থেকেও হয়তো কয়েক সহস্র মাইল দূরে আছে কিন্তু ঠিক ফিরে আসবে। ওর একা থাকতে বিরক্ত লাগে।”

[ad_2]

Source link

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here