[ad_1]
সান নিউজ ডেস্ক : সপ্তম ওভারে ৪৩ রানে নেই ৪ উইকেট টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা ফিরে গেলেন। অনিশ্চয়তার ঘেরাটোপে পড়ে গেলো পাকিস্তানের সেমিফাইনালে ওঠার লড়াই। ইফতিখার আহমেদ, মোহাম্মদ নওয়াজ ও শাদাব খানের ঝড়ো ইনিংসে ৯ উইকেটে ১৮৫ রান করেছে পাকিস্তান। শেষ ৭ বলে ৮ রানে ৪ উইকেট পড়লেও এই তিনজনের ব্যাটে বড় সংগ্রহ তাদের।
আরও পড়ুন : কলঙ্কময় জেলহত্যা দিবস
দুজনের জোড়া ফিফটিতে ভর করে পাকিস্তানও পেলো ৮ উইকেটে ১৮৫ রানের বড় সংগ্রহ। অর্থাৎ জিততে হলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে করতে হবে ১৮৬ রান।
চার মেরে রানের খাতা খোলা মোহাম্মদ রিজওয়ান প্রথম ওভারেই প্যাভিলিয়নে। ইনজুরিতে ছিটকে যাওয়া ফখর জামানের স্থলাভিষিক্ত মোহাম্মদ হারিস চমক দেখান মাত্র ১১ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে। বাবর আজমের সঙ্গে ২৪ বলে ৩৪ রানের জুটিতে পাওয়ার প্লেতে ভালো সংগ্রহ এনে দেওয়ার ইঙ্গিত দেন তিনি।
কিন্তু এক ধাক্কায় দুজনই বিদায় নেন। বাবর মাত্র ৬ রানে আউট। শান মাসুদও (২) ফিরে যান খুব দ্রুত। জুটিবদ্ধ হন মোহাম্মদ নওয়াজ ও ইফতিখার আহমেদ। শূন্য ও ২ রানে জীবন পাওয়ার পর ইফতিখার যেন আগুন ঝরালেন। নওয়াজও ছিলেন দুর্দান্ত।
আরও পড়ুন : জেলহত্যা দিবস বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
দুজনের জুটি পঞ্চাশ ছাড়ানোর পরই ভেঙে যায়। নওয়াজ ২২ বলে চারটি চার ও এক ছয়ে ২৮ রানে থামেন তাবরাইজ শামসির বলে। আম্পায়ার এলবিডব্লিউ দিলে রিভিউ না নিয়ে ফিরে যান তিনি। রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন।
এই শক্ত জুটি ভেঙে ভালোই হয়েছে। ইফতিখার ও শাদাব খান বিস্ফোরক জুটি গড়েন। মাত্র ২২ বলে তাদের জুটি পঞ্চাশে পৌঁছায়।
মাত্র ৩৬ বলে ৮২ রানের জুটি ছিল শাদাব ও ইফতিখারের। দুজনেই পেয়ে যান ফিফটি। শাদাব ২২ বলে, আর ইফতিখার ৩৩ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন।
পঞ্চাশ করার পরের বলে এইডেন মার্করামের হাতে জীবন পান শাদাব। কিন্তু আনরিখ নর্কিয়ের কাছে পরের বলে থামতে হয় তাকে। ২২ বলে ৩ চার ও ৪ ছয়ে ৫২ রানে থামেন শাদাব। টানা দ্বিতীয় বলে মোহাম্মদ ওয়াসিমকে ফেরান নর্কিয়ে।
আরও পড়ুন : ফের মিসাইল ছুড়ল উত্তর কোরিয়া
শেষ ওভারের প্রথম বলে কাগিসো রাবাদা ফেরান ইফতিখারকে। ৩৫ বলে ৩ চার ও ২ ছয়ে ৫১ রান করে রাইলি রুসোর ক্যাচ হন তিনি। টানা তিন বলে উইকেট হারিয়ে কমে যায় রানের গতি। পঞ্চম বলে ওয়েন পার্নেলের হাত ফসকে জীবন পেলে নাসিম শাহ ৩ রান আদায় করেন। শেষ বলে তৃতীয় রান নিতে গিয়ে রান আউট হারিস রউফ (৩)।
সান নিউজ/এসআই
[ad_2]
Source link