সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে অগ্রগতি আছে

0
15

[ad_1]

সান নিউজ ডেস্ক : দেশের আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্তে আদালতের নির্দেশে সময় নিচ্ছে উল্লেখ করে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র‌্যাব) জানিয়েছে, তদন্তে বেশ অগ্রগতি আছে।


আরও পড়ুন : বিশ্বজুড়ে সব পণ্যের দাম বেড়েছে


সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে র‌্যাব মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল-মঈন জানিয়েছেন, পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত শেষ করতে আদালত বার বার সময় দিচ্ছে।


শনিবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের খন্দকার আল-মঈন বলেন, ‘এ ঘটনায় তখন যে আলামত পাওয়া গিয়েছিল সেগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা, সবকিছু মিলিয়ে বর্তমান যে অবস্থা, তা আদালতকে বলেছি; তখন আরও কিছু উইন্ডো থেকে যাচ্ছে বলে আদালত মনে করছেন। আরও কিছু তদন্তের অবকাশ থাকছে। সে উইন্ডোগুলো আদালত মনে করছে, আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবেচনা করা উচিত।’


কমান্ডার মঈন তদন্তে কত সময় লাগবে এর সুনির্দিষ্ট টাইমলাইনের বিষয়ে বলেন, ‘আমরা যখন প্রতিবেদন আদালতে দিচ্ছি, তখন আদালত সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন যে, আমাদের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত স্বয়ংসম্পূর্ণ কি-না মামলার রায় ঘোষণার জন্য। আরও তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে কি-না, তার প্রেক্ষিতে আদালত আমাদের সময় দিচ্ছেন।


আরও পড়ুন : শনিবার কখন কোথায় লোডশেডিং



আদালত মনে করছে আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ, আরও ন্যারো ডাউন করার স্কোপ রয়েছে। অবশ্য তদন্তের অগ্রগতিও আছে। যখনি আমাদের মামলার তারিখ থাকে, তদন্তকারী সংস্থা হিসেবে আদালতে কিছু প্রতিবেদন দিতে হয়। তদন্তের যে অগ্রগতি, সেই প্রতিবেদন আমরা আদালতে জমা দিয়েছি।’


র‌্যাব মুখপাত্র বলেন, ‘বেশ কিছু তথ্য-উপাত্ত আমরা আদালতে জমা দিয়েছি মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে। যার প্রেক্ষিতে আদালত আমাদের বলেছে যে, আরও পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের অবকাশ রয়েছে। যার কারণে আদালত থেকে আমাদের সময় দেওয়া হচ্ছে।’


আরও পড়ুন : জঙ্গিদের চেয়ে এক কদম আগে হাঁটি


খন্দকার আল-মঈন আরও বলেন, ‘আমাদের তদন্তের যে প্রেক্ষাপট, এটি হচ্ছে যে আমরা চাই না যে একজন নিরাপরাধ ব্যক্তি ভিক্টিমাইজ হোক। সঠিক তদন্তের জন্যই মূলত বিভিন্ন সময় আদালত কর্তৃক যে সময় দেওয়া হচ্ছে, সে সময়ের প্রেক্ষিতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’


তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধী বেরিয়ে আসবে বলে নিশ্চয়তা দেন র‌্যাবের এই কর্মকর্তা।


আরও পড়ুন : বঙ্গবন্ধু রেল জাদুঘর নজর কাড়ছে দর্শনার্থীদের



প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি নৃশংসভাবে খুন হন। হত্যাকাণ্ডের সময় বাসায় ছিল তাদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সরওয়ার মেঘ।


প্রথমে শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ মামলার তদন্ত শুরু করে। চার দিন পর ডিবিকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়।


আরও পড়ুন : ভাঙচুর করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বসে থাকবে না


২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল হাইকোর্টে তদন্তের ব্যর্থতা স্বীকার করে ডিবি। সেই দিন আদালত র‌্যাবকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়। তখন থেকে মামলাটির তদন্ত করছে র‌্যাব।


সান নিউজ/এইচএন

[ad_2]

Source link

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here